২০১২ সালে মুক্তি পাওয়া নাটক "স্টেপ ফরোয়ার্ড 4" দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত করেছিল রায়ান গুজম্যানের মতো মনোমুগ্ধকর এক অভিনেতা। উঠতি তারার ফিল্মোগ্রাফিতে এখন 10 টিরও বেশি ছবি নেই, তবে 28 বছর বয়সী লোকটি এগিয়ে। সুতরাং, কোনও আমেরিকানের অংশগ্রহনের সাথে কী আঁকাগুলি কেবল অনুরাগীদের জন্যই দেখার উপযুক্ত এবং এটিই নয়? তাঁর জীবনের পথ সম্পর্কে কী জানা যায়?
রায়ান গুজম্যান: একটি তারকার জীবনী। শৈশব ইনজুরি
ভবিষ্যতের অভিনেতা 1987 সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তাঁর জন্ম শহর টেক্সাসে অবস্থিত অ্যাবিলিন। জার্মান, সুইডিশ, ব্রিটিশ, মেক্সিকান - যা রায়ান গুজম্যানের পূর্বপুরুষ নেই। ছেলেটির জীবনীতে এই সত্য উল্লেখ করা যায় না যে শৈশব থেকেই তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় করার ইচ্ছা করেছিলেন। বরং তিনি খেলাধুলায় নিজের জীবন উৎসর্গ করতে চলেছিলেন।
গুজমান শৈশব থেকেই তাঁর শারীরিক রূপের যত্ন নেন, বেসবল ভাল খেলতেন। তাঁর আবেগও ছিল মার্শাল আর্ট। রায়ান কারাতে ব্ল্যাক বেল্ট পেয়ে এই অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিল। যুবকটি পেশাদার বেসবল খেলোয়াড় হওয়ার পরিকল্পনা করেছিল, তবে দুর্ঘটনার কারণে তার স্বপ্নগুলি বাস্তবে রূপ লাভ করতে পারেনি। একটি গুরুতর কাঁধে আঘাত তার কাছে একটি ক্রীড়া ক্যারিয়ারকে অ্যাক্সেসযোগ্য করে তুলেছিল।
তবুও, একটি ভাল শারীরিক আকৃতি 2012 সালে একটি তরুণকে অনেক সাহায্য করবে। রায়ান গুজ্জামান, যার চিত্রগ্রহণ শুরু হবে স্টেপ আপ 4 নাটক দিয়ে, তারা স্বতন্ত্রভাবে নৃত্যের সংখ্যা সম্পাদন করতে সক্ষম হবে।
সৃজনশীল পথের সূচনা
স্কুল থেকে স্নাতক শেষ করার পরে, ভবিষ্যতের অভিনেতা সান ফ্রান্সিসকোতে কলেজে পড়া শুরু করে। সমান্তরালভাবে, তিনি মডেলিংয়ে তার হাতটি চেষ্টা করছেন, যা উচ্চ বৃদ্ধি এবং দুর্দান্ত বাহ্যিক ডেটার কারণে সম্ভব। অবশ্যই, মডেলিং এজেন্সিগুলি অবিলম্বে একটি আকর্ষণীয় লোকের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবে।
মডেল হিসাবে এই যুবকের প্রধান অর্জন হলেন বিখ্যাত কেলভিন ক্লেইন ব্র্যান্ডের পিআর সংস্থায় অংশ নেওয়া। যাইহোক, এই ব্যবসায় খ্যাতি শীর্ষস্থানীয় নয় রায়ান গুজম্যান জয় করার চেষ্টা করছেন। কয়েক ডজন সফল চিত্রাঙ্কন সহ চিত্রনাট্য খেলাটি বিদায় জানাতে বাধ্য হওয়া এক যুবকের জন্য একটি নতুন লক্ষ্য হয়ে ওঠে। অভিনেতা হওয়ার আকাঙ্ক্ষা তাকে 2010 সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে যেতে উত্সাহিত করে।
নক্ষত্রের ভূমিকা
যুবকের খ্যাতির পথে পথ ছোট। ইতিমধ্যে 2012 সালে, স্টেপ আপ 4 নাটক প্রকাশিত হয়েছিল, যেখানে রায়ান গুজম্যান অভিনয় করেছিলেন। ফিল্মোগ্রাফি, প্রধান ভূমিকা, তারার জীবনীটি তখন থেকে প্রেস এবং অসংখ্য ভক্তদের মনোযোগ কেন্দ্রে অবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে, প্রতিটি নতুন ছবিতে এর সংখ্যা বেড়ে যায়।
"স্টেপ ফরোয়ার্ড 4" মিউজিকাল টেপের প্রধান চরিত্র হলেন এমিলি, একজন ধনী ব্যবসায়ীের মেয়ে। মেয়েটি পেশাগতভাবে নাচতে ব্যস্ত হয়ে মিয়ামিতে চলে আসে। এখানে তিনি শানের সাথে সাক্ষাত করেছেন (গুজম্যান অভিনয় করেছেন) - এক যুবক, একজন রাস্তার নৃত্যশিল্পী। পাপা এমিলি শন এবং তার বন্ধুরা যে অঞ্চলটিতে বাস করেন, সেখান থেকে বিপুল সংখ্যক লোককে পরিবহণ করতে সে অঞ্চলটি পুনর্গঠন করতে চান। নর্তকীরা একটি প্রতিবাদ আন্দোলন তৈরি করে যার মধ্যে মেয়েটি নিজেই অংশ নেয়।
এমিলির চরিত্রে অভিনয় করা ক্যাথরিন ম্যাককর্মিক একজন পেশাদার নৃত্যশিল্পী। রায়ান গুজম্যান, যার চিত্রগ্রাহ্যতা "স্টেপ ফোরওয়ার্ড 4" দিয়ে শুরু হয়, এটি নিয়ে গর্ব করতে পারে না। যাইহোক, লোকটি জটিল কৌশল এবং নাচের সাথে স্বাধীনভাবে মোকাবেলা করে আন্ডারস্টুডিজের সহায়তা প্রত্যাখ্যান করেছিল।
সবচেয়ে আকর্ষণীয় ছায়াছবি
"স্টেপ ফরোয়ার্ড 4" নাটকটি সফল হয়েছিল, দুর্দান্ত বক্স অফিসের ভাড়া সরবরাহ করে। মূল চরিত্রে অভিনয় করা এই যুবকটি জনসাধারণের কাছে বিশেষ পছন্দ ছিল। এটি ছবির নির্মাতাদের শুটিং চালিয়ে যেতে উত্সাহিত করেছিল। রায়ান গুজ্জামান ২০১৪ সালে দর্শকদের সামনে উপস্থাপন করা "স্টেপ ফরোয়ার্ড: অল অর কিছুই না, " ছবিতেও একটি ভূমিকা পেয়েছিলেন। তাঁর চরিত্র শন রয়ে গেছে, যিনি এবার লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত নৃত্যশিল্পীদের একটি বৃহত্তর প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন।
লক্ষণীয় হ'ল থ্রিলার "ফ্যান", এতে রায়ানও অভিনয় করেন। জেনিফার লোপেজ এই যুবকের অংশীদার হয়ে ওঠেন, যার সাথে তিনি উত্তেজনাপূর্ণ যৌথ দৃশ্যে পরিণত হন। গুজম্যান হ্যান্ডসাম নোহের চরিত্রে অভিনয় করেছেন যে একজন শিক্ষক প্রতিবেশীর প্রেমে পড়েছেন। কোনও ব্যক্তির ভালবাসা যখন সত্যিকারের আবেশে পরিণত হয় তখন পরিস্থিতি জটিল হয়। ছবিটি 2014 সালে মুক্তি পেয়েছিল।
ভক্তরা তাদের পছন্দসই অভিনেতা টেলিনোভেলা "হিরোস: রেনেসাঁস", যা ২০১৫ সাল থেকে চিত্রায়িত হচ্ছে তা দেখতে সক্ষম হবে, যেখানে উঠতি তারকারা একটি অন্যতম প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন। আউট অফ প্যারাডাইজ নামক শিরোনাম ভূমিকায় রায়ান সহ নতুন মেলোড্রামার বিষয়টিও মূল্যবান। একটি রহস্যময় অতীতের একটি মেয়ে ইরান থেকে আমেরিকা চলে গেছে, একটি প্রেম না করা ব্যক্তিকে বিয়ে করে। যখন তার সংগীত শিক্ষকের সাথে দেখা হয় এমন এক মনোমুগ্ধকর লোকের সাথে তার সাক্ষাত হয় তখন তার জগতটি উল্টো হয়ে যায়। অবশ্যই, তরুণদের মধ্যে আবেগ শিখায়।
