২০১৩ সাল থেকে রাশিয়ার সাংবাদিক সিমোনিয়ান মার্গারিটা সাইমনোভনা টিভি চ্যানেল “রাশিয়া টুডে” (“রাশিয়া টুডে)” এর প্রধান-প্রধান ছিলেন। তিনি যখন অফিস গ্রহণ করেছিলেন, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র 25 বছর। এই অ্যাপয়েন্টমেন্টটি সেই সময়ের মধ্যে সর্বাধিক আলোচিত বিষয় ছিল, পঁচিশ বছর বয়সী আর্মেনিয়ান মেয়েকে কেন এইরকম একটি দায়িত্বশীল পদ দেওয়া হয়েছিল বলে অনেকেই হতবাক হয়ে পড়েছিলেন। সিমোনিয়ান মার্গারিটা সাইমনোভনা কী বিশিষ্ট? তবে তার ব্যক্তির সাথে সমঝোতা প্রমাণের সন্ধান করা যায়নি। এবং আবেগ হ্রাস। নিবন্ধে আরও আমরা এই আশ্চর্যজনক মহিলার জীবন পথ সম্পর্কে কথা বলব যিনি এমন একটি সফল ক্যারিয়ার তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
সিমোনিয়ান মার্গারিটা সিমোনভনা: জীবনী, পিতামাতারা
ভবিষ্যতের সাংবাদিক ১৯ 1980০ সালের এপ্রিলের শুরুতে দক্ষিণের শহর ক্র্যাসনোদরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মার্গারিটার একটি বোন রয়েছে, এলিস। ২০১৩ সালে তিনি আরটি চ্যানেলের জেনারেল ডিরেক্টর পদ নেওয়ার পরে অনেকেই ভাবতে শুরু করেছিলেন যে সিমোনিয়ানের বাবা-মা কে ছিলেন। মার্গারিটা সাইমনোভনা এবং তার বোন শৈশব থেকেই খুব জটিল অবস্থায় কাটাতেন। তাদের বাবা রেফ্রিজারেটর মেরামত করতে একজন মাস্টার ছিলেন এবং তাদের মা ছিলেন ফুলের মেয়ে এবং সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তিনি বাজারে ফুল বিক্রি করতেন। পিতামাতার উপার্জিত অর্থ কেবল খাবারের জন্য যথেষ্ট ছিল। তাদের বাড়িটি খুব পুরানো ছিল এবং বড় রাশিয়ান লেখক এন.ভি. গোগোলের নামানুসারে ক্রাসনোদরের উপকূলে একটি অবস্থিত ছিল। বাড়িটি ইঁদুরের সাথে জ্বলজ্বল করছে; জীবনযাত্রার কোনও সহজ অবস্থা ছিল না: গ্যাস, নিকাশী এবং জল সরবরাহ। আজ, কেউ বিশ্বাসও করতে পারে না যে ইউএসএসআর-তে এই জাতীয় ভয়ঙ্কর অস্তিত্বের উপস্থিতি থাকতে পারে। এই ভয়াবহতায় পরিবারটি অ্যাপার্টমেন্ট পাওয়ার পরে মেয়েদের প্রায় 10 বছর বাঁচতে হয়েছিল। এটি নীচে জীবন ছিল যা মার্গারিটা দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে এসে জীবনে জায়গা করে নেওয়ার এক অপূরণীয় আকাঙ্ক্ষাকে প্ররোচিত করেছিল।
একাডেমিক সাফল্য
মার্গারিটার বাবা-মা বাচ্চাদের বৌদ্ধিক এবং সৃজনশীল দক্ষতার বিকাশে খুব বেশি মনোযোগ দেননি এই সত্ত্বেও, মেয়েরা স্মার্ট এবং বরং পরিশ্রমী ছিল। ছোট্ট রিটোচকা পড়া শিখার কিন্ডারগার্টেন গ্রুপের মধ্যে প্রথম একজন। শিক্ষক তাকে ঘুমোতে যাওয়ার আগে সহপাঠীদের কাছে রূপকথার গল্প পড়তে বলেছিলেন। পরে সিমোনিয়ান মার্গারিটা সাইমনোভনা ক্রস্নোদার শহরের 36 নম্বর স্কুলগুলির প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হন। এখানে তারা বিদেশী ভাষার গভীর-অধ্যয়ন অধ্যয়ন করেছিল। দেখা গেল যে মেয়েটির ইংরেজির জন্য দুর্দান্ত দক্ষতা রয়েছে। তিনি একটি "পাঁচ" জন্য পড়াশোনা করেছিলেন, এবং তাকে অলিম্পিকে পাঠানো হয়েছিল। মেয়েটির বয়স যখন 16 বছর, এবং সে নবম শ্রেণিতে ছিল তখন তার ইংরেজি দক্ষতা যথাযথ স্তরে উন্নত করার জন্য তার দুর্দান্ত সুযোগ ছিল। তাকে স্টুডেন্ট এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, নিউ হ্যাম্পশায়ার রাজ্যে প্রেরণ করা হয়েছিল। তিনি খুব বন্ধুত্বপূর্ণ এবং উষ্ণ পরিবারে বসতি স্থাপন করেছেন, আমেরিকান স্কুলে গিয়েছিলেন, তাঁর সমবয়সীদের সাথে কথা বলেছেন এবং রহস্যময় আমেরিকাতে জীবনের বৈশিষ্ট্যগুলি উপলব্ধি করেছিলেন। এই পরিবারের সাথে তার এখনও দুর্দান্ত রয়েছে, কেউ বলতে পারে "পারিবারিক" সম্পর্ক। মার্গারিটা এমনকি বিদেশে থাকার কথা ভেবেছিল, তবে শীঘ্রই বুঝতে পেরেছিল যে তিনি তার দেশে বাস করা সবচেয়ে ভাল।
উচ্চ শিক্ষা
স্কুল ছাড়ার পরে, সম্মানের পদক নিয়ে সিমোনিয়ান মার্গারিটা সাইমনোভনা, যার জীবনী এই নিবন্ধের বিষয়, তিনি কুবান স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা অনুষদে প্রবেশ করেছিলেন, পাশাপাশি তিনি ভি.পোজনার স্কুল অফ টেলিভিশন মাস্টারীতে পড়াশোনা করেছিলেন এবং কবিতাও লিখেছিলেন। দেখা গেল যে 18 বছর বয়সী আর্মেনিয়ান মহিলার পদগুলির সংকলন সংবাদমাধ্যমে আগ্রহী, এবং একটি ফিল্ম ক্রু তার বাড়িতে এ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন তৈরি করতে এসেছিল। এই সাক্ষাত্কারের সময় তিনি উল্লেখ করেছিলেন যে তিনি সাংবাদিক হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। এবং তারপরে তাকে ক্রস্নোদার টেলিভিশনে কাজ করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
মিডিয়া প্রথম পদক্ষেপ
১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে, তিনি লড়াইটি coverাকতে চেচনিয়ায় গিয়েছিলেন। একই সময়ে, মার্গারিটা তার বাবা-মাকে বাঁচানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং কেবল তাদের জানায় যে তিনি অন্য ব্যবসায়িক ভ্রমণে যাচ্ছেন। একই সময়ে, মার্গারিটা ফেডারেল চ্যানেলগুলির জন্য গল্পগুলি শুটিং শুরু করে। তার নির্ভীকতা এবং পেশাদারিত্ব সরকার সরকার দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিল এবং সিমোনিয়ান মার্গারিটা সিমোনভনাকে অনেক ফেডারাল পুরষ্কার প্রদান করা হয়েছিল। এক বছর পরে, তিনি ক্রস্নোদার শপিং এবং বিনোদন কমপ্লেক্সের তথ্য পোর্টালের শীর্ষস্থানীয় সম্পাদক এবং 2000 সালে - একই চ্যানেলের প্রধান সম্পাদক হিসাবে নিযুক্ত হন। পরে, তিনি রোস্টভ-অন-ডন শহরের অল-রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এবং রেডিও সম্প্রচার চ্যানেলে চলে এসেছেন। তারপরে মার্গারিটা তার "সামরিক" ক্যারিয়ার অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় এবং আবখাজিয়ায় যান, কোডোরি গর্জে সংঘর্ষের বিষয়ে প্রতিবেদন লেখেন।
মস্কোর দিকে
২০০২ সালে, সিমোনিয়ান মার্গারিটা সাইমনোভনা অবশেষে মস্কোতে চলে আসার পরে, প্রাকৃতিকভাবে ক্যাথেড্রাল হিসাবে কাজ করার জন্য ভেস্টি টেলিভিশন প্রোগ্রামের নির্দেশনার কাছ থেকে একটি আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। অবশ্যই, তিনি আমন্ত্রণটি গ্রহণ করেছিলেন এবং শীঘ্রই তিনি ইতিমধ্যে রাষ্ট্রপতি পুলে সদস্য হয়েছিলেন। ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বরে, বেসলানের উত্তর ওসেটিয়ায় একটি ভয়াবহ ট্র্যাজেডির ঘটনা ঘটে। সেই সময় মার্গারিটা মিনভোডিতে ছিল। তিনি চ্যানেলের সম্পাদকদের কাছ থেকে একটি আদেশ পেয়ে ট্র্যাজেডির দৃশ্যে গিয়েছিলেন। জিম্মিদের যখন সন্ত্রাসীদের হাতে ছিল তখনও সে বিদ্যালয়ে দাঁড়িয়ে প্রতি আধা ঘণ্টায় বিমান চালিয়ে যায়। মাঝে মাঝে ওর কণ্ঠস্বর ভেঙে চুষে চুষতে থাকে। এর পরে, তিনি দীর্ঘ সময়ের জন্য আরোগ্য করতে পারেন নি।
প্রথম দায়িত্বশীল পোস্ট
2005 সালে, মস্কোতে রাশিয়া টুডে তৈরি হয়েছিল। তিনি ইংরেজিতে প্রচার করেছিলেন এবং বিশ্বের বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে একটি সরকারী রাশিয়ার অবস্থান প্রকাশের আহ্বান জানানো হয়েছিল। পেশাদার ক্ষেত্রে, মার্গারিটা সিমোনিয়ানকে চ্যানেলের প্রধান-প্রধান নিযুক্ত করা হয়েছিল বলে অনেকে অবাক হয়েছিলেন। তবুও, আরআইএ নভোস্তি এই নিয়োগ সম্পর্কে তর্ক করেছিলেন। তাদের মতে, পরিষেবাটির প্রধান এত কম বয়সী হওয়ার কথা ছিল কারণ সোভিয়েত টেলিভিশনের সংবাদটি কেমন ছিল তা মনে না রাখে। তার অবশ্যই একটি নতুন মানসিকতা, সব কিছুর আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে হবে। এছাড়াও, তিনি ইংরেজিতে সাবলীল ছিলেন এবং তথ্যের প্রবাহকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মূল্যায়ন করতে পারতেন। পরে মার্গারিটা চ্যানেলের আরবি এবং স্প্যানিশ সংস্করণগুলিতে নেতৃত্বও দিয়েছিল।
পেশা
২০১১ সালে, মার্গারিটা আরএন টিভি চ্যানেলে "কী ঘটছে" তার নিজস্ব সংবাদ প্রকল্প তৈরি করার এবং উপস্থাপক হিসাবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রোগ্রামটি সাপ্তাহিকভাবে সম্প্রচারিত হয়েছিল, যেখানে এম.এস.সিমনিয়ান সাম্প্রতিক দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন, যা ফেডারেল চ্যানেলগুলি কথা বলা এড়িয়ে যায়। এই ইভেন্টগুলিতে সরাসরি অংশগ্রহণকারীদের প্রোগ্রামটিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। 2 বছর পরে, এনটিভিতে একটি নতুন রাজনৈতিক লাইভ শো প্রদর্শিত হয়েছিল, যার আয়োজক মার্গারিটা সিমোনিয়ান এবং টিনা কান্দেলাকি - আর্মেনিয়ান এবং জর্জিয়ান। স্থানান্তরটির নাম ছিল "আয়রন মহিলা"। তবে কিছু কারণে শো বন্ধ হয়ে গেছে।
সৃষ্টি
শৈশব থেকেই মার্গারিটা স্বপ্ন দেখতেন লেখক হওয়ার। তিনি কবিতা লিখেছিলেন এবং ইতিমধ্যে 18 বছর বয়সে তাঁর লেখা কবিতার একটি সংকলন প্রকাশ করেছেন। তার পরবর্তী বইটি ২০১০ সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং তাকে "মস্কোর কাছে" বলা হয়েছিল। এটি নব্বইয়ের দশকের একটি প্রজন্মের সম্পর্কে, উপন্যাসগুলি এমন লোকদের দুর্ভাগ্য সম্পর্কে, যাদের জীবন ইউএসএসআর পতনের সাথে মিলিত হয়েছিল, তাত্ক্ষণিকভাবে তাদের বর্তমান এবং ভবিষ্যত হারিয়ে যাওয়া তরুণদের অসম্পূর্ণ স্বপ্ন সম্পর্কে। উপন্যাসটি প্রকাশের এক বছর পরে, মার্গারিটা একটি সাংবাদিকের লেখা সেরা বইয়ের জন্য একটি পুরষ্কার পেয়েছিলেন। তার পরবর্তী কাজটি উপন্যাসটি ছিল “দ্য ট্রেন”। তিনি রাশিয়ান পাইওনিয়ার জার্নালে তাঁর কাছ থেকে অংশগুলি প্রকাশ করেছিলেন, যার জন্য তিনি রান্নার নিবন্ধগুলিও লেখেন।
মার্গারিটা সিমোনিয়ান: জীবনী, ব্যক্তিগত জীবন
সাংবাদিক নিজের সম্পর্কে কথা বলতে পছন্দ করেন না। ২০১২ সালে, তিনি একটি সাক্ষাত্কারে বলেছিলেন যে এখন 6 বছর ধরে তিনি এবং সাংবাদিক আন্দ্রেই ব্লাগোডেরেনকো একটি নাগরিক বিবাহে জীবনযাপন করছেন এবং সরকারী সম্পর্ক এবং বিবাহের একীকরণের ক্ষেত্রে তিনি এই জন্য মোটেই প্রস্তুত নন। একই বছর, মার্গারিটা সোচিতে গিয়েছিল, যেখানে সিমনিয়ানভ "হট!" পারিবারিক রেস্তোঁরা তৈরি হয়েছিল। সেখানেই তিনি তার স্বদেশপ্রেমীর সাথে পরিচিত হয়েছিলেন, একজন বিখ্যাত পরিচালক। টিগ্রান কেওসায়ান এবং মার্গারিটা সিমোনিয়ান একে অপরের সংস্থায় আরও বেশি সময় কাটিয়েছিলেন। এবং টাইগ্রান অভিনেত্রী আলেনা খেমেলনিতস্কির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও প্রত্যেকে তাদের ইতিমধ্যে একটি দম্পতি হিসাবে বুঝতে পেরেছিল। এর এক বছর পরে, ২০১৩ সালের গ্রীষ্মে, মার্গারিটা একটি কন্যা মেরিনা জন্মাল। পরের বছর, তার এবং তিগ্রানের একটি পুত্রের জন্ম হয়েছিল, যার নাম আর্মেনিয়ান নাম বাগ্রাট ছিল। আইনসম্মতভাবে বিবাহিত না হলেও আজ সিমোনিয়ান মার্গারিটা সাইমনোভনা এবং কেওসায়ান টিগ্রান একটি পরিবার। তাদের দুটি সুন্দর বাচ্চা আছে।
পুরষ্কার এবং শিরোনাম
2000 সালে, মার্গারিটা চেচনিয়াতে সামরিক অভিযানের ময়দানে ছিল এবং বুলেটপ্রুফ ন্যূনতমে রিপোর্ট করছিল। পেশায় নিষ্ঠা, সাহস এবং পেশাদারিত্বের জন্য, তিনি একটি রাষ্ট্রীয় পুরষ্কার পেয়েছিলেন।
একই বছর, মার্গারিটা আঞ্চলিক টেলিভিশন এবং রেডিও সংস্থাগুলির II সমস্ত রাশিয়ান প্রতিযোগিতার বিজয়ী হিসাবে স্বীকৃত হয়েছিল। চেচন্যার বাচ্চাদের নিয়ে তার টেলিভিশন রিপোর্টটি সেরা হিসাবে স্বীকৃত। এখনও একই 2000 সালে, তিনি একটি রাষ্ট্রপতি বৃত্তি পেয়েছিলেন।
২০১০ সালে, মস্কোতে, আর্মেনিয়া প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি বিখ্যাত সাংবাদিককে "মুভিজেস খোরেনতসি" পদক প্রদান করেছিলেন - আর্মেনিয়া প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ সরকারী পুরষ্কার।
রাশিয়ান ফেডারেশনের আরও বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রীয় পুরষ্কার রয়েছে: "মেরিট টু ফাদারল্যান্ডের ৪ র্থ ডিগ্রির জন্য" (২০১৪), দুটি "অর্ডার অফ ফ্রেন্ডশিপ" (২০০ and এবং ২০০৮) এবং অন্যান্য।
২০১২ সালে, রাশিয়ান ফেডারেশনের 100 প্রভাবশালী মহিলাদের তালিকায় মার্গারিটা সিমোনিয়ানের নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল, যেখানে তিনি 33 তম স্থান অর্জন করেছিলেন। তিনি রাশিয়ান ফেডারেশনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ক মন্ত্রকের প্রধান বিভাগে পাবলিক কাউন্সিলের সদস্য এবং ২০১৩ সাল থেকে ডি কিসিলভের দ্বারা নিযুক্ত হয়ে তিনি এমআইএ "রাশিয়া" এর প্রধান সম্পাদকের পদ গ্রহণ করেছেন।
