জেমাল হায়দার একজন সুপরিচিত জনসাধারণ, যিনি রাশিয়ায় ইসলামী অনুশীলন প্রচার করেন। তিনি বর্তমানে জনপ্রিয় রাশিয়ান ইসলামিক itতিহ্য নামে পরিচিত সংগঠনের অন্যতম নেতা। তিনি ছিলেন বামফ্রন্টের সমন্বয় পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা এবং এর সক্রিয় অংশগ্রহণকারী।
হায়দার সেমাল: একটি প্রাথমিক জীবনী
হায়দার জাজিহিদোভিচ জেহামাল রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় ১৯৪ 1947 সালের November নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর পিতা জাহিম জেমাল এবং তাঁর মা ছিলেন ইরিনা শাপোলোভা। পরিবারটি আন্তর্জাতিক ছিল, কারণ পরিবারের প্রধান ছিলেন খাঁটি জাতের আজারবাইজানীয় এবং তাঁর স্ত্রী ছিলেন রাশিয়ান (যদিও ককেশীয় শিকড়ের সাথে)।
হায়দার শিক্ষায় একটি বিশাল অবদান তাঁর দাদা করেছিলেন, যিনি ছেলেটিকে তার বাবা-মা বিবাহবিচ্ছেদের পরে তাঁর কাছে নিয়ে যান। তিনিই তাঁর মধ্যে দর্শন ও ইসলামের প্রতি ভালোবাসা জাগিয়েছিলেন, যা ভবিষ্যতে নির্ধারণ করবে যে জেমাল হায়দার কী হবে।
স্কুল থেকে স্নাতক শেষ করার পরে, ঝেমাল তত্কালীন মস্কোর অন্যতম সম্মানিত বিশ্ববিদ্যালয় - মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটির ওরিয়েন্টাল ল্যাঙ্গুয়েজ ইনস্টিটিউটে প্রবেশ করেন। তবে দুর্ভাগ্যক্রমে, সেখানে তাঁর পড়াশোনা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি, যেহেতু দ্বিতীয় বছরে তাকে অগ্রহণযোগ্য আদর্শের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছিল। সুতরাং, ১৯6666-এর শেষে, সিমেল হায়দার মেডিসিন জার্নালের প্রকাশনা সংস্থায় প্রুফরিডার হিসাবে চাকরি পেয়েছিলেন। সেখানে তিনি নতুন পরিচিতি তৈরি করেছেন, যার কারণে তিনি যুঝিনস্কির (একটি সুপরিচিত পাঠক ক্লাব যা মায়াবী বিজ্ঞান চর্চা করেছিলেন) একটি বৃত্তে পড়ে।
ইসলামী বিশ্ব
গৌরবময় ক্লাবের নতুন পরিচিতি শেষ পর্যন্ত হায়দার বিশ্বদর্শনকে রূপ দিতে সহায়তা করেছিল। এর জন্য ধন্যবাদ, 70 এর দশকের শেষের দিকে তিনি সুপরিচিত ইসলামিক পাবলিক ব্যক্তিত্বের খুব কাছের হয়েছিলেন। এ জাতীয় যোগাযোগের ফলে এ ঘটনা ঘটে যে শিগগিরই ঝেমাল হায়দার নিজেই ইউএসএসআরতে মুসলিম ভিত্তি সক্রিয়ভাবে প্রচার করতে শুরু করেছিলেন।
এই আচরণের কারণে, 1989 অবধি তিনি ইউএসএসআর অভ্যন্তরীণ বিষয়ক মন্ত্রকের সাথে নিবন্ধিত ছিলেন। একই সময়ে, স্কিজোফ্রেনিয়া এবং দ্বিতীয় গ্রুপের অক্ষমতা তার জন্য দায়ী ছিল। কিন্তু পেরেস্ট্রোকের আগমনের সাথে সাথে এর অনিশ্চিত অবস্থান বদলে গেছে।
সুতরাং, 1990 সালে, তিনি আস্ট্রখানায় একটি নতুন ইসলামিক পুনর্জন্ম পার্টি তৈরি করেছিলেন। এবং 1991 সালে, তিনি তার নিজের পত্রিকা আল-ওয়াহাদাত ছাপানো শুরু করেছিলেন।
১৯৯৩ সালে তিনি সর্ব-রাশিয়ান আন্দোলন “ইসলামিক কমিটি” প্রতিষ্ঠা করেন এবং একই সময়কালে মুসলিম traditionsতিহ্যের উপর ধারাবাহিক টেলিভিশন অনুষ্ঠান পরিচালনা শুরু করেন।
২০০০ সাল থেকে তিনি রাশিয়ার বর্তমান রাজনৈতিক ব্যবস্থার এক কঠোর প্রতিপক্ষ। এমনকি এ বিষয়টি এমনও পৌঁছে যে ২০১০ সালে, হায়দার বিরোধী পিটিশনে স্বাক্ষর করেছিলেন "পুতিনকে অবশ্যই চলে যেতে হবে।"
