রাশিয়ান এবং সোভিয়েত পপ সংগীতের গায়িকা আলিসা সোম জন্মের সময় বেজুখের উপাধি রেখেছিলেন এবং তার প্রথম নাম ছিল স্বেতলানা। ১৯64৪ সালের আগস্টে ইরকুটস্ক থেকে ১১০ কিলোমিটার দূরে স্লিউডায়াঙ্কা শহরে এর জন্ম হয়।
জীবনী
শৈশবকাল থেকেই অ্যালিস গান করার দক্ষতা আবিষ্কার করেছিলেন। তার উদাহরণ অলা পুগাচেভা এবং কারেল গট।
তিনি কোনও সঙ্গীত স্কুলে পড়াশোনা করেন নি, কারণ অ্যালিস শৈশবেই তার প্রাকৃতিক দক্ষতা গড়ে তুলেছিল। তবে ইতিমধ্যে সেই সময়ে, ভবিষ্যতের গায়ক জনজীবনে সক্রিয় অংশ নিয়েছিলেন। খেলাধুলা, বাস্কেটবল, স্কুল ইভেন্টে গান। স্কুলে, তিনি প্রথম গান লিখতে শুরু করেছিলেন।
1983 তার স্বল্পমেয়াদী তারিখ ছিল। নোভোসিবিরস্কে, তিনি একটি সংগীত বিদ্যালয়ের ছাত্রী হয়েছিলেন। তিনি অগ্রগতি করেছেন - কয়েক বছর পরে তিনি জাজ পারফর্মার হয়েছিলেন। তবে সে কখনও শিক্ষা গ্রহণ করেনি - সামনে তার আলাদা পথ ছিল।
ওটমিল বাদামের প্যানকেকস এই প্যানকেক সপ্তাহে সবাইকে অবাক করে দেবে: বন্ধুর একটি সহজ রেসিপি
শুধুমাত্র আসল পুরুষদের জন্য: ঘরের ধারণা যেখানে বন্ধুরা সর্বদা ভাল থাকবেজেদী কুকুরটি হিস্টেসের বাগদানের আংটিটি খেয়েছিল, হীরা এবং নীলকণ্ঠে সজ্জিত
তিনি 1986 সালে নভোসিবিরস্ক স্টেট ফিলহার্মোনিকের ল্যাবরেথে অংশ নিয়ে শুরু করেছিলেন। তার একক কাজ পিছনে হয়নি। এই সময়েই তিনি এলিস সোম নামটির ছদ্মনামটি গ্রহণ করেছিলেন এটি সোম লিজের নামানুসারে একটি অদ্ভুত পদ্ধতি ছিল। তিনি ছদ্মনামটি এত পছন্দ করেছেন যে তারা এইভাবে তাকে পাসপোর্টে নিবন্ধন করতে শুরু করে।
পাবলিক টেলিভিশনে প্রথম উপস্থিতি ঘটেছিল 1987 সালে টেলিভিশন প্রোগ্রাম "মর্নিং পোস্ট" এ। গায়কের সৃজনশীল কেরিয়ার সরে গেছে। "টেক মাই হার্ট" 1988 সংস্করণে অ্যালিস সোমের প্রথম অ্যালবামের শিরোনাম ছিল। তাঁর প্রধান গান, যা পরে হিট হয়ে ওঠে - "প্ল্যানটাইন"। তিনিই প্রথম সংগীতশিল্পীর কাছে জনপ্রিয়তা এনেছিলেন।
অ্যালিস অগ্রসর হতে থাকে। গানের নতুন অ্যালবাম রেকর্ড করার জন্য "ল্যাবরেথ" স্টুডিওগুলির একটির সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করবে। তিনি রেডিও সম্প্রচারের সদস্যও হয়েছিলেন। পুরো জিনিসটি ট্যুরে গিয়েছিল - এবং অ্যালিস "ল্যাবরেথ" এর সাথে ইউনিয়নে গিয়েছিল। এই সফরের সময়, নতুন গানের ধারণাগুলি জন্মগ্রহণ করেছিল, যা দ্বিতীয় অ্যালবামের ভিত্তিতে পরিণত হয়েছিল ("আমাকে উষ্ণ করুন")।
নব্বইয়ের দশকের শুরুটি এলিস সোমের বিশ্বদর্শনকে প্রভাবিত করেছিল তিনি স্লিউডায়ঙ্কায় তার historicতিহাসিক স্বদেশে ফিরে এসেছিলেন, যেখানে এক সময় তিনি শক্তি কেন্দ্রের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তার জন্মস্থানগুলিতে থাকা এই গায়ককে উপকৃত করেছিলেন - 1993 সালে তিনি তার কেরিয়ারে ফিরে আসেন।
চার বছর পরে, তার সবচেয়ে বিখ্যাত গান "ডায়মন্ড" হাজির হয়েছিল, পাশাপাশি তার প্রথম ভিডিও ক্লিপ। একটি ভিডিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শ্যুট করা হয়েছিল, যা অ্যালিস সোমের নির্দেশনায় ক্রমাগত প্রশ্নের কারণ হয়ে ওঠে যে তিনি কখনও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থাকতেন কিনা।
আরও, অ্যালিস সোম এর আরও অনেক বেশি নতুন অ্যালবাম উপস্থিত হয়েছিল এবং তাদের প্রত্যেকটিতে কমপক্ষে একটি গান উপস্থিত হয়েছিল যা ভবিষ্যতের হিট হয়ে ওঠে।
2000 এর দশকে, অ্যালিস একটি সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠানে স্নাতক করতে সক্ষম হয়েছিল।
