প্রাচীন traditionsতিহ্য সহ জাপান একটি আশ্চর্যজনক এবং অস্বাভাবিক দেশ। তবে, দেশের প্রশাসনিক-আঞ্চলিক বিভাগটি সাধারণত প্রাচীন রোমান উপসাগর অনুসারে পরিচালিত হয়। তবে জাপানিরাও তাদের নিজস্ব বিষয়বস্তু দিয়ে এই সিস্টেমটি পূর্ণ করেছিল, তাই জাপানের আঞ্চলিক কাঠামোর অধ্যয়ন যখন রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে পরিচিত তখন বিশেষ আগ্রহী।
জাপানের প্রশাসনিক বিভাগ
রাজ্যের কাঠামো সুরেলাভাবে traditionতিহ্য এবং উদ্ভাবনের সম্মিলন করে। শিন্তোবাদ এবং বৌদ্ধধর্মের traditionalতিহ্যবাহী উপস্থাপনের ব্যবস্থাটি এই সত্যটির দিকে পরিচালিত করে যে রাইজিং সান অব ল্যান্ডে বংশগতির উপর অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়। যে কোনও সিদ্ধান্ত নির্দিষ্ট স্তরের মধ্য দিয়ে যায়, যার প্রতিটি পরিপূরক এবং সমৃদ্ধ করে। জাপান এক সাথে প্রবীণের কাছে - মর্যাদা এবং বয়স অনুসারে - এবং কোনও ব্যক্তির সার্বভৌম মতামত এবং ব্যক্তিগত স্থানের প্রতি সম্মানের দ্বারা বৈশিষ্ট্যযুক্ত। এটি দেশে আঞ্চলিক ইউনিট বরাদ্দের ভিত্তিতে পরিণত হয়েছিল। উনিশ শতকের শেষে, দেশে প্রশাসনিক সংস্কার সংঘটিত হয়েছিল, যা পুরাতন ফর্মটি ধরে রেখেছে, তবে এতে উন্নতি করেছে। এভাবে জাপানের প্রিফেকচার বা টোডোফুকেন হাজির হয়েছিল। প্রথমে এখানে প্রায় 300 ছিল, তারপরে এখানে হ্রাস ছিল 72, এবং 1888 সালে তাদের বর্তমান সংখ্যা নির্ধারিত হয়েছিল - 47. পরিবর্তে, প্রিফেকচারগুলি কাউন্টি এবং জেলায় বিভক্ত করা যেতে পারে। এগুলি বৃহত্তর অঞ্চলগুলিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, জাপানে তাদের মধ্যে মাত্র 8 জন রয়েছে।আজ কিছু শহরগুলির দ্রুত বর্ধন আবারও দেশের আঞ্চলিক বিভাগের সংস্কার প্রয়োজন, তবে তারা এখনও খসড়াটিতে রয়েছে।
প্রিফেকচার প্রকার
Histতিহাসিকভাবে, দেশে চার প্রকারের অঞ্চল পরিচালনার বিকাশ হয়েছে:
- যে। টোকিও মহানগর অঞ্চল পৃথক প্রশাসনিক ইউনিট হিসাবে দাঁড়িয়ে;
- কেন। এগুলি নিজেরাই প্রিফেকচার, যেগুলি কেন্দ্রীয় সরকার থেকে একটি বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসনের ব্যবস্থা করে, দেশে এর মধ্যে ৪৩ টি রয়েছে;
- থেকে। এটি এর অধিকার এবং বৈশিষ্ট্য সহ একটি বিশেষ অঞ্চল - হোকাইডো;
- ফু। এটি পৃথক জেলার মর্যাদাসহ দুটি শহর: কিয়োটো এবং ওসাকা।
পরিবর্তে, ছোট অংশগুলি এই বৃহত অঞ্চলগুলির মধ্যেই আলাদা হয়ে যায়। প্রতিটি প্রশাসনিক ইউনিটের নিজস্ব গভর্নর নেতৃত্বে থাকেন, তার দেশের অংশ পরিচালনার পক্ষে তার আরও বড় অধিকার রয়েছে। জাপানের প্রিফেকচারগুলি কেন্দ্রের সাথে ঘনিষ্ঠ মিথস্ক্রিয়ায়, তবে এটি সম্পূর্ণরূপে অধীনস্থ নয়। অধিকন্তু, এর প্রধান সহ স্থানীয় সরকারের সমস্ত পদ নির্বাচনী। আঞ্চলিক নীতির উদ্দেশ্য হ'ল সংঘাতের পরিস্থিতি রোধ করা।
সম্পূর্ণ তালিকা
আটটি বৃহত অঞ্চল জাপানের সমস্ত প্রদেশকে একত্রিত করে। প্রশাসনিক ইউনিটের তালিকা নিম্নরূপ:
- হক্কাইডো, এটি একটি বিশেষ প্রিফেকচার যা ১৪ টি জেলায় বিভক্ত;
- কিউশু অঞ্চলটিতে উপসর্গগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে: মিয়াজাকি, ওকিনাওয়া, নাগাসাকি, কুমামোটো, কাগগোশিমা, সাগা, ওটা, ফুকুওকা;
- তোহোকু ফুকুশিমা, আওমোরি, মিয়াগি, আকিতা, ইয়ামাগাটা, ইওয়াতে একত্রিত;
- শিকোকুতে টোকুশিমা, কাগাওয়া, কোশি, এহিমের প্রদেশগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে;
- ক্যান্টো অঞ্চলটি চিবা, তোচিগি, সাইতামা, ইবারাকী, গুম্মা, টোকিওর প্রদেশগুলি নিয়ে গঠিত;
- চুগোকু ইয়ামাগুচি, শিমনে, টোটোরি, ওকায়ামা, হিরোশিমাকে এক করে দেয়;
- কিনকি অঞ্চলটি ওয়াকায়ামা, হায়োগো, মিয়ে, নারা, কিয়োটো, ওসাকা, শিগা প্রদেশগুলি নিয়ে গঠিত;
- চুবুতে ইয়ামানশি, গিফু, নাগানো, Ishশিকওয়া, নিগাতা, তোয়ামা, ফুকুই, শিজুওকা, আইচি এর আঞ্চলিক ইউনিট রয়েছে।
অঞ্চল সংক্রান্ত বিরোধ
আপনি যদি বিশ্বের মানচিত্রের জাপানি সংস্করণটি লক্ষ্য করেন তবে দেখতে পাবেন যে এটির অন্যান্য দেশে তৈরি করা মানচিত্রের সাথে অনেকগুলি বৈষম্য রয়েছে। এটি জাপান তার কয়েকটি অঞ্চলকে আনুষ্ঠানিকভাবে অন্যান্য রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত বলে বিবেচনা করে। রাইজিং সান, চীন, কোরিয়া এবং রাশিয়ার মধ্যে অঞ্চলভিত্তিক বিরোধ রয়েছে। সুতরাং, জাপানিদের মতে কুড়িল দ্বীপপুঞ্জের একটি অংশ জাপান হক্কাইডোর প্রদেশের অংশ। ১৯৪6 সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ফলাফল অনুসরণ করে এই দ্বীপপুঞ্জ সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ হয়ে ওঠে এই বিরোধের ফলেই এই উত্থাপিত হয়েছিল। তার আগে কুরিল দ্বীপপুঞ্জ এবং সাখালিন এক সময় রাশিয়ার সম্পত্তি, জাপানের সময় ছিল।.তিহাসিকভাবে, এই জমিগুলি প্রথম জাপানিদের আবাসভূমি ছিল।
উপসাগরীয় পতাকা
জাপানের প্রদেশগুলি তাদের নিজস্ব পতাকা উপস্থিতি সহ তাদের স্বাধীনতা এবং স্বতন্ত্রতার উপর জোর দেয়। জাপানি সংস্কৃতি প্রতীক এবং পতাকাগুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়: এগুলি কেবল অঞ্চলটি চিহ্নিত করার মাধ্যম হিসাবে কাজ করে না, তবে একটি নির্দিষ্ট মূল বার্তা দেয় যা এই অঞ্চলের বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলি বর্ণনা করে। দেশে, প্রায় প্রতিটি গ্রামের নিজস্ব পতাকা রয়েছে, প্রিফেকচারগুলি ছেড়ে দিন। ব্যানারগুলি চিত্রের সাথে একটি গভীর অর্থ সহ সজ্জিত, এটি কোনও বিদেশীর কাছে সর্বদা স্পষ্ট হয় না, তবে সে দেশের বাসিন্দারা ভাল করে পড়ে। পতাকাগুলির দিকে তাকিয়ে আপনি জ্যামিতিক এবং স্টাইলাইজড চিত্র দেখতে পাবেন যা এনক্রিপ্ট করা বার্তা। উদাহরণস্বরূপ, জাপানের শহর ও প্রিফেকচার, আওমোরি তাদের পতাকাটি একটি স্টাইলাইজড দ্বারা সজ্জিত করেছে, যা ইউরোপীয়দের প্রতীক - "হনশু ক্রাউন" দ্বারা পড়া শক্ত। এই অঞ্চলের জমিটি তৈরি করে এমন তিনটি অংশের রূপরেখার সরল চিত্র এটি। পতাকাটির পটভূমি সাদা, যার অর্থ প্রিফেকচারের বিশালতা, এবং চিত্রের সবুজ রঙ এই জমির উন্নয়ন এবং সমৃদ্ধির প্রত্যাশার প্রতীক। টোটোরি প্রিফেকচার (জাপান) এর পতাকাটিকে একটি সাদা হীরাগান দিয়ে সজ্জিত করেছিল "যে" বিমানটিতে একটি সাদা পাখির সাদৃশ্যযুক্ত। এই অঞ্চলের বাসিন্দাদের জন্য এই চিত্রটির অর্থ স্বাধীনতা, উন্নয়ন এবং প্রদেশটির শান্তি।
প্রিফেকচারগুলির কয়েন
২০০৮ সাল থেকে, পুদিনাটি "জাপান প্রদেশ" এর মুদ্রা জারি করতে শুরু করে, যা প্রতিটি অঞ্চলের স্বতন্ত্রতার উপর জোর দেওয়ার জন্যও নকশাকৃত করা হয়। যদিও সমস্ত প্রিফেকচারগুলি তাদের নিজস্ব মুদ্রা অর্জন করেনি, এই প্রোগ্রামটি বেশ কয়েক বছর ধরে চলে। তবে জারি করা নোটগুলি তাদের সৌন্দর্য এবং চিন্তাশীলতার সাথে প্রভাবিত করে: এই অঞ্চলের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ চিহ্নগুলি চিত্রটির জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, জাপানের বৃহত্তম বৃহত্তম লেক বিভা এর একটি কনট্যুর অঙ্কন শিগা প্রিফেকচারের একটি মুদ্রায় প্রয়োগ করা হয়। বিপরীতে, আপনি একটি ছোট গ্রীবের চিত্র দেখতে পাবেন, যা হ্রদে বাস করে। ওকিনাওয়া, মিয়াজাকি এবং কানাগাওয়ার প্রদেশগুলির মুদ্রাগুলি এই অঞ্চলের সাধারণ পোশাকগুলিতে যোদ্ধাদের চিত্রিত করে। এই অঞ্চলের প্রধান স্থাপত্য দর্শনীয় স্থানগুলি মানুষের পরিসংখ্যানগুলির জন্য একটি পটভূমি হিসাবে বেছে নেওয়া হয়েছে।
বিশেষ অঞ্চল
দেশের সমস্ত অঞ্চলের মধ্যে, হোক্কাইডোর প্রদেশটি সবচেয়ে আলাদা। Finallyপনিবেশিকরণের ফলে 1866 সালে জাপান অবশেষে এই অঞ্চলটিকে তার জমিতে সংযুক্ত করে an এই সময় অবধি, খুব প্রাচীন বসতি ছিল। জোমোন সংস্কৃতি খ্রিস্টপূর্ব 6th ষ্ঠ সহস্রাব্দের শুরু হতে শুরু হয়েছিল। তারপরে এটি স্যাটসুমন সংস্কৃতিতে রূপান্তরিত হয় এবং খ্রিস্টীয় 13 তম শতাব্দীতে এটি একটি অনন্য আইনু সংস্কৃতির উত্থানের উত্স হয়ে ওঠে। এই দেশটি তাদের ভূখণ্ডে জাপানিদের অবিচ্ছিন্নভাবে দখলদারিত্বের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিল, দুটি সংস্কৃতির মধ্যে সম্পর্ক ছিল যুদ্ধ এবং শান্তিপূর্ণ বাণিজ্য। তবে উনিশ শতকের শেষে জাপানিরা দ্বীপটির চূড়ান্ত উপনিবেশ স্থাপন করেছিল। তবে তার পর থেকে এখানে একটি বিশেষ বায়ুমণ্ডল সংরক্ষণ করা হয়েছে, যা এই অঞ্চলীয় ইউনিটের বিশেষ অধিকার দ্বারা সমর্থিত। গভর্নর নেতৃত্বে এটি পরিচালনা করেন, এবং কোনও প্রিফেক্টের দ্বারা নয়, অন্যান্য দেশের মতো হোক্কাইডোরও অন্যান্য প্রদেশের চেয়ে স্বায়ত্তশাসন এবং অধিকার রয়েছে। এই অঞ্চলের প্রধান শহরটি সাপ্পোরো। হক্কাইডো হ'ল জাপানের উত্তরেরতম এবং বৃহত্তম প্রিফেকচার। দেশটি বিশ্বাস করে যে কুড়িল দ্বীপপুঞ্জের কিছু অংশ এই প্রিফেকচারের অন্তর্গত। হক্কাইডো প্রিফেকচারের নীল পতাকাটি মাঝখানে লাল রেখার সাথে সাদা সাত-পয়েন্টযুক্ত তারা দিয়ে সজ্জিত। কিছু উপায়ে, এই চিহ্নটি একটি স্নোফ্লেকের অনুরূপ এবং আশা এবং বিকাশের প্রতীক। জাপানিদের জন্য নীল রঙের অর্থ উত্তরের হোক্কাইডোর সমুদ্র এবং আকাশ, সাদা মানে হালকা এবং তুষার এবং লাল মানে লোকেদের জীবনযাত্রার শক্তি।
খুব দক্ষিণে
হক্কাইডোর বিপরীতে জাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় দক্ষিণাঞ্চল ওকিনাওয়া প্রদেশ ect হোক্কাইডোর অংশের মতো এই অঞ্চলটি জাপান এবং তাইওয়ানের মধ্যে বিবাদের বিষয়। এই অঞ্চলের প্রধান শহর নাহা। এখানকার লোকজনের বসতি এখনও প্যালিওলিথিকের দিনগুলিতে ছিল। রাইজিং সান এবং আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি চুক্তির জন্য এই প্রিফেকচার দ্বীপপুঞ্জ কেবল ১৯ 197২ সালে জাপানের অংশে পরিণত হয়েছিল।
