যে কোনও ব্যক্তির আধ্যাত্মিক বা অভ্যন্তরীণ জগত হ'ল সাংস্কৃতিক heritageতিহ্য সৃষ্টি, আত্তীকরণ, সংরক্ষণ এবং প্রচারের ফলাফল। এর কাঠামোর মধ্যে এটি অন্তর্ভুক্ত:
1. জ্ঞান। আমাদের চারপাশের বিশ্ব সম্পর্কে এবং নিজের সম্পর্কে, আমাদের অস্তিত্বের অর্থ এবং উদ্দেশ্য সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের বিদ্যমান প্রয়োজনের ভিত্তিতে, ব্যক্তিগত বুদ্ধি তৈরি হয়। এটি এমন একটি মানসিক ক্ষমতাগুলির সংমিশ্রণ যা আপনাকে এই প্রক্রিয়াটির সাথে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে নতুন তথ্য শিখতে দেয় যা ইতিমধ্যে ইতিমধ্যে প্রাপ্ত হয়েছিল।
2. আবেগ। একজন ব্যক্তির অন্তর্নিহিত জগতটি বিষয়গত প্রকৃতির অভিজ্ঞতার সাথে সম্পর্কিত যা জীবনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন পরিস্থিতি এবং ঘটনার কারণে ঘটে to এর মধ্যে রাগ এবং আনন্দ, আশ্চর্য্য এবং যন্ত্রণা, অবজ্ঞা এবং লজ্জা, ভয় এবং আরও অনেক কিছু রয়েছে।
3. অনুভূতি। একটি সংবেদনশীল প্রকৃতির রাষ্ট্র, এর বহিঃপ্রকাশ অভিজ্ঞতা এবং তুলনামূলক নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য ভিত্তিকের তুলনায় দীর্ঘ সময়ের মধ্যে ঘটে। এর মধ্যে একটি ব্যক্তির নৈতিক অবস্থান অন্তর্ভুক্ত: প্রেম, বন্ধুত্ব, দেশপ্রেম এবং অন্যান্য। এই বিভাগে বৌদ্ধিক ক্ষমতাও রয়েছে: কৌতূহল, সন্দেহ, কৌতূহল। অনুভূতিগুলির মধ্যে নান্দনিক প্রকাশগুলি অন্তর্ভুক্ত থাকে: লালসা, আনন্দ, ঘৃণা এবং অন্যান্য।
4. ওয়ার্ল্ডভিউ। আমাদের যে কোনও ব্যক্তির অভ্যন্তরীণ জগতের একটি নির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে, পাশাপাশি আমাদের চারপাশের বিশ্বের সারাংশ সম্পর্কে ধারণা এবং ধারণা রয়েছে। এই উপাদানটিই ব্যক্তি হিসাবে ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গি নির্দেশ করে এবং গঠিত অনুপ্রেরণার এমন একটি সিস্টেমের প্রতিনিধিত্ব করে যা পরিস্থিতি নির্বিশেষে যে কোনও ধরণের কার্যকলাপের অভিমুখীকরণে অবদান রাখে।
ওয়ার্ল্ডভিউ চরিত্রকে কঠোরতা এবং স্থায়িত্ব দেয়। অন্তর্বিশ্বের এই উপাদানটি, ব্যক্তিত্বের মূল ফোকাস এবং সংকল্প নির্ধারণ করে, কোনও ব্যক্তির চেহারাতে, তার অভ্যাস, আচরণ, প্রবণতা এবং ক্রিয়ায় প্রতিফলিত হয়।
অভ্যন্তরীণ বিশ্বটিকে এর উপাদান বিশ্বরূপ হিসাবে আকারে ভাগ করা হয়েছে:
- জ্ঞান;
- একটি আধ্যাত্মিক প্রকৃতির মূল্যবোধ;
- আদর্শ;
- নীতি;
- ধারণা;
- বিশ্বাস।
আশেপাশের বিশ্বের প্রকৃতি সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর মধ্যে নিম্নরূপ:
1. orতিহাসিকতা। আমাদের প্রত্যেকের অভ্যন্তরীণ জগতের বরাবরই সমাজ যে বিকাশের পর্যায়গুলির সাথে পর্যবেক্ষণ করে, তেমনি দেশের সামাজিক এবং রাজনৈতিক সমস্যার সামগ্রিকতার সাথে নিবিড় সম্পর্ক রাখে।
২) সংশয়বাদ, গোড়ামীবাদ, পাশাপাশি যুক্তিসঙ্গত সমালোচনা, যা একটি ব্যক্তিগত বিশ্বাস ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য।
৩. প্রত্যয় এই উপাদানটি আমাদের চারপাশের পৃথিবীর একটি অবিচলিত চেহারা এবং নীতি ও আদর্শে প্রকাশিত হয়েছে, পাশাপাশি তাদের কর্ম ও কর্মের মধ্য দিয়ে তাদের জীবন মূর্তের আকাঙ্ক্ষায় প্রকাশিত হয়েছে।
ওয়ার্ল্ড ভিউ গঠনটি বিভিন্ন উপায়ে ঘটতে পারে। এটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে আকার নিতে পারে, সাধারণ অভিজ্ঞতাটিকে ভিত্তি হিসাবে গ্রহণ করে এবং অস্তিত্বের পরিস্থিতিতে প্রভাবিত হয় এবং সচেতনভাবে যদি মৌলিক আদর্শ ও নীতিগুলি তাত্ত্বিক উদ্দেশ্যমূলক বিকাশের পর্যায়ে চলে যায়।
ওয়ার্ল্ড ভিউয়ের আলাদা আলাদা মানসিক রঙ রয়েছে। তাঁর মাধ্যমেই বাস্তবের মিলিত হওয়ার সময় মানুষের অনুভূতি প্রকাশ পায়। এটি হতাশাবাদী বা আশাবাদী হতে পারে।
বিরাজমান বিশ্বাস ব্যবস্থা তার জীবনে অগ্রাধিকারের ভূমিকা পালন করে। এটি গাইডলাইন সরবরাহ করে এবং তাত্ত্বিক পাশাপাশি ব্যবহারিক ক্রিয়াকলাপগুলিতে লক্ষ্য নির্ধারণ করে। ওয়ার্ল্ডভিউ আপনাকে সমস্যাগুলি কীভাবে সমাধান করবেন তা নির্ধারণ করতে দেয়। মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি তাকে সংস্কৃতি এবং জীবনের আসল মূল্যবোধ নির্ধারণ করার সুযোগ দেয়।
অগ্রাধিকারের চূড়ান্ত সেট, যা কোনও ব্যক্তির সমৃদ্ধ অন্তর্জগতকে নির্ধারণ করে, তা হ'ল তার মানসিকতা। বাস্তবের দৃষ্টিভঙ্গির সমস্ত পদ্ধতির এই সংমিশ্রণটি উপলব্ধি এবং মূল্যায়নের প্রক্রিয়ার ফলাফল।
