গিনি প্রজাতন্ত্রটি পশ্চিম আফ্রিকাতে অবস্থিত। অতীতে, রাজ্যটি ছিল ফ্রান্সের একটি উপনিবেশ। এটি তাকে এতটাই প্রভাবিত করেছিল যে স্বাধীনতা অর্জনের পরেও ফরাসি পতাকার ভিত্তিতে গিনির পতাকা নকশা তৈরি করা হয়েছিল। কেবল তার রঙ বদলেছে।
এ কেমন দেশ?
গিনি আটলান্টিক মহাসাগরের তীরে পশ্চিম আফ্রিকাতে অবস্থিত। এটি চারপাশে রাজ্যগুলি দ্বারা বেষ্টিত: সিয়েরা লিওন, সেনেগাল, গিনি-বিসাউ, লাইবেরিয়া, কোট ডি আইভায়ার এবং মালি। দেশের অঞ্চলটি প্রায় সম্পূর্ণ পর্বতমালা এবং মালভূমি দ্বারা আচ্ছাদিত। এই ত্রাণের কারণে গিনির ধাতব আকরিক এবং মূল্যবান পাথরের উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সংরক্ষণ রয়েছে।
XIX শতাব্দীতে, ফরাসিরা উর্বর জমি সম্পর্কে জানতে পেরেছিল। প্রথমে তারা স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে বাণিজ্য করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তারা তাতে রাজি না হয়ে তারা সামরিক দুর্গ গড়ে তুলতে শুরু করে। ১৯০৪ সালের মধ্যে গিনি ফ্রান্সের নিয়ন্ত্রণে আসে। গিনির বয়স মাত্র 54 বছর, তবে দেশটির সরকারী ভাষা ফরাসি, এবং গিনি ফ্র্যাঙ্ক মুদ্রা হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
দেশটি স্বর্ণ, হীরা, বাক্সাইট, ইউরেনিয়াম উত্পাদন করে, বিভিন্ন ফসলের জন্ম দেয় এবং গবাদি পশু সংগ্রহ করে। তবে তিনি অনিশ্চিত অর্থনীতি এবং উচ্চ মৃত্যুর হার সহ অনুন্নত দেশগুলির তালিকায় আত্মবিশ্বাসের সাথে।
